এরইমধ্যে অনেক এলাকায় বোরো ধান কাটা শুরু হয়ে গেছে। অনেকেই আবার পড়েছেন শ্রমিক সংকটে। করোনা সংক্রমণ রোধে সরকারের চলমান বিধিনিষেধের কারণে শ্রমিক সংকট গতবারের মতোই দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতেতে ধান কাটতে কৃষকদের সহায়তা করতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)৷
এ সংক্রান্ত শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা আদেশটি স্কুল-কলেজের প্রতিষ্ঠান প্রধান, সব অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক ও উপ-পরিচালক এবং মাঠ পর্যায়ের সব জেলা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
মাউশির আদেশে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ বাংলাদেশেও হানা দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাসের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বিশেষ বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। একইসঙ্গে তিনি অর্থনীতির গতি সচল রাখতে এবং মানুষের খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। সরকারের সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ ও অনুকূল আবহাওয়ার কারণে এ বছরও বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। লকডাউনের কারণে গত বছরের মতো এ বছরও কৃষি শ্রমিকের ঘাটতির সম্ভাবনা থাকায় প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর প্রতি বোরো ধান আহরণে কৃষকদের সহায়তা করার আহ্বান জানিয়েছেন।
এ পরিস্থিতিতে দেশের যেসব অঞ্চলে বোরো ধান আহরণের ক্ষেত্রে কৃষকদের সহায়তা প্রয়োজন সেসব এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কৃষকদের প্রয়োজনীয় সাহায্য করার অনুরোধ করেছে শিক্ষা অধিদপ্তর।
মাউশির ওই আদেশে আরও বলা হয়েছে, প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে প্রতিষ্ঠান প্রধানেরা অন্যান্য শিক্ষক এবং দায়িত্ববোধ সম্পন্ন ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত (স্কাউটস-রোভার স্কাউটস ইত্যাদি) শিক্ষার্থীদের নিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠান সংলগ্ন এলাকার কৃষকদের সহায়তায় এগিয়ে যাবেন। প্রয়োজনে কৃষকদের তাদের প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণ ব্যবহার করার সুযোগ করে দেবেন।
এ প্রেক্ষিতে বোরো ধান আহরণে কৃষকদের সর্বাত্মক সহায়তা প্রদানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করেছে শিক্ষা অধিদপ্তর।
এরইমধ্যে অনেক এলাকায় বোরো ধান কাটা শুরু হয়ে গেছে। অনেকেই আবার পড়েছেন শ্রমিক সংকটে। করোনা সংক্রমণ রোধে সরকারের চলমান বিধিনিষেধের কারণে শ্রমিক সংকট গতবারের মতোই দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতেতে ধান কাটতে কৃষকদের সহায়তা করতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)৷
এ সংক্রান্ত শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা আদেশটি স্কুল-কলেজের প্রতিষ্ঠান প্রধান, সব অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক ও উপ-পরিচালক এবং মাঠ পর্যায়ের সব জেলা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
মাউশির আদেশে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ বাংলাদেশেও হানা দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাসের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বিশেষ বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। একইসঙ্গে তিনি অর্থনীতির গতি সচল রাখতে এবং মানুষের খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। সরকারের সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ ও অনুকূল আবহাওয়ার কারণে এ বছরও বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। লকডাউনের কারণে গত বছরের মতো এ বছরও কৃষি শ্রমিকের ঘাটতির সম্ভাবনা থাকায় প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর প্রতি বোরো ধান আহরণে কৃষকদের সহায়তা করার আহ্বান জানিয়েছেন।
এ পরিস্থিতিতে দেশের যেসব অঞ্চলে বোরো ধান আহরণের ক্ষেত্রে কৃষকদের সহায়তা প্রয়োজন সেসব এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কৃষকদের প্রয়োজনীয় সাহায্য করার অনুরোধ করেছে শিক্ষা অধিদপ্তর।
মাউশির ওই আদেশে আরও বলা হয়েছে, প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে প্রতিষ্ঠান প্রধানেরা অন্যান্য শিক্ষক এবং দায়িত্ববোধ সম্পন্ন ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত (স্কাউটস-রোভার স্কাউটস ইত্যাদি) শিক্ষার্থীদের নিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠান সংলগ্ন এলাকার কৃষকদের সহায়তায় এগিয়ে যাবেন। প্রয়োজনে কৃষকদের তাদের প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণ ব্যবহার করার সুযোগ করে দেবেন।
এ প্রেক্ষিতে বোরো ধান আহরণে কৃষকদের সর্বাত্মক সহায়তা প্রদানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করেছে শিক্ষা অধিদপ্তর।